Monday, April 15, 2019

অনলাইনভিত্তিক ম্যাগাজিন ও পত্রিকা www.tkincome.com এর ত্রৈমাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা- ২০১৯ শুরু হবে পহেলা মে ২০১৯ ইং

ত্রৈমাসিক কুইজ প্রতিযোগীতা-২০১৯
প্রতিযোগিতা শুরু
পহেলা মে- ২০১৯ তারিখ

প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা
পহেলা আগষ্ট- ২০১৯ তারিখ

বিজয়ীদের তালিকা প্রকাশ
০২ আগষ্ট- ২০১৯ তারিখ

পুরষ্কার বিতরণি অনুষ্ঠান
১৫ আগষ্ট ২০১৯ তারিখ


(কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনে সময়ের রদবদল করতে পারবেন)

কুইজ প্রতিযোগীতার নিয়মাবলি
* কুইজে যে কেউ অংশগ্রহন করতে পারবে।

* ১০০ নম্বরের প্রতিযোগীতা হবে। ১০০ টি প্রশ্ন থাকবে এবং প্রতিটি প্রশ্নের মান হবে ১ নম্বর। ভূল উত্তরের জন্য ০.৫০ মার্কস কর্তন করা হবে।

* মে মাসে ৪০টি প্রশ্ন, জুন মাসে ৩০টি প্রশ্ন এবং জুলাই মাসে ৩০ প্রশ্ন করা হবে।(৪০+৩০+৩০=১০০ টি প্রশ্ন) মোট মাকর্স হল- ১০০

* প্রশ্নগুলো প্রতি মাসের পহেলা তারিখ পাবলিশ করা হবে আর ঐ চলতি মাস পর্যন্ত উত্তর দেয়ার সময় থাকবে।।

* ০২ আগষ্ট- ২০১৯ ইং তারিখে বিজয়ীদের তালিকা আমাদের ওয়েভসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং গোটা মাস তালিকাটি থাকবে। এছাড়াও বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।

* কোনো প্রতিযোগীর নম্বর সমান হয়ে গেলে লটারির মাধ্যমে প্রার্থীদের স্থান নির্ধারিত হবে।

* প্রতিটি কুইজের উত্তর অবশ্যই আমাদের সাইটে পাওয়া যাবে।

পুরষ্কার
প্রথম পুরষ্কার ***** টাকা।
দ্বিতীয় পুরষ্কার ***** টাকা।
তৃতীয় পুরষ্কার ***** টাকা।
৪র্থ ও ৫ম পুরষ্কার ***** টাকা।
৬ নম্বর থেকে ২০ নম্বর পর্যন্ত ***** টাকা।
২১ নম্বর থেকে ৫০ নম্বর পর্যন্ত ***** টাকা।


বিশেষ দ্রষ্টব্য: পুরষ্কারের পরিমাণ কুইজ পরিচালনা কমিটির সভা সমাপ্ত হওয়ার পর ঘোষণা দেয়া হবে।

প্রাইজ দাতাদের নাম
প্রাইজ দাতা/দাতাদের নাম পরিচালনা কমিটির সভা সমাপ্ত হওয়ার পর ঘোষণা দেয়া হবে।

আপডেট পেতে সাথে থাকুন।

আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে

ইমেইল করুন
nazruld@yahoo.com

FaceBook
https://web.facebook.com/nazrul40

মোবাইল

০১৭১৬-৩৮৬৯৫৮

Monday, March 11, 2019

বন্ধু কেমন হওয়া উচিত?

ডালিম পাকিলে পরে নিজেই ফেঁটে যায়, ছোটলোক বড় হলে বন্ধুকে কাঁদায়।

ছোট বেলায় এই কবিতার লাইনটুকু কোথাও পড়েছিলাম বলে মনে হয়। এই লাইনের সুন্দর ও যথার্থ ব্যাখ্যাতো বাংলা প্রভাষক বা বাংলা প্রফেসররাই ভাল জানেন।

ছোটবেলায় আমাদের অনেক বন্ধু ছিল। আমরা যখন স্কুলে যেতাম, খেলা করতাম, অবসর সময়ে আড্ডা দিতাম তখন একে অন্যের প্রতি গভীর মহব্বত রাখতাম। আমাদের মনে কোনো পাপ ছিল না, পাপের কালিমা ছিল না। অহংকার বা হিংসে ছিল না। সবাই ছিলাম সাদা মনের মানুষ। দিনের পর দিন কাটিয়েছি একই সাথে। স্কুল ফাঁকি দিয়ে বাগানে, মাঠে, নদীর কিনারে হৈচৈ করে বেড়াতাম। নদীতে সাঁতার কাটতাম, পরের বাড়ীর গাছ থেকে আম, জাম চুরি করে লুকিয়ে লুকিয়ে খেয়ে বেড়াতাম। আমাদেরকে কেউ শাস্তি দিলে বা দমকালে প্রতিশোধ নিতে হাত-পা বেঁধে লেগে যেতাম। আমরা ছিলাম একে অন্যের ছাহারা, একে অন্যের ঢাল।

কালের বির্বতনে আজ আমরা বড় হয়েছি। আমাদের মধ্যে অনেকে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছি। টাকা, বাড়ী-গাড়ী করে ফেলেছি। মান-সম্মানের অধিকারী হয়ে পড়েছি। অর্জন করে নিয়েছি বিশাল ক্ষমতা। আবার অনেকেই দুর্ভাগ্য আর প্রতিযোগীতার যাতাকলে পীষ্ঠ হয়ে প্রতিষ্ঠিত হতে পারিনি। পারিনি ভাল পজিশন তৈরি করতে। এটা বিধাতার এক মহান লিলা।

বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ট ধনী ব্যক্তি বিলগেটস। তার কি কোনো বাল্য বন্ধু নেই যে আজ এই ধরাধামে গরীবই রয়ে গেছে। বিলগেটস এর অসংখ্য বন্ধু পাওয়া যাবে যারা মহান হতে পারেননি। সবাই মহান না হবারই কথা।

এই পিছিয়ে পড়া কোনো এক বন্ধুর সাথে আমার দেখা। আজ বহুদিন পরে তার সাথে দেখা। আমি তার ব্যাপারে আগে থেকেই জানি। তাকে দেখেই একফালি তৃপ্তির হাঁসি (বন্ধুকে তুচ্ছ করার হাঁসি) ছুঁড়ে দিলাম। নিজেকে মহান জ্ঞানীদের কাতারে দাঁড় করিয়ে বক্তৃতা দেয়া শুরু করলাম। তুই কি করছিছ? কিছু একটা কর। এভাবে বসে থেকে নিজের জীবন কেন নষ্ট করছিছ? দেখ আমাকে। আমি সময়কে মূল্যায়ন করে তবেই এখানে এসেছি। হয় চাকরি কর না হয় ব্যবসা কর। রিক্সা চালা, টেক্সি চালা। রোজগার করা কোনো দুষের কাজ নয়। কোনো অন্যায়তো আর করছছ না। এরকম উপদেশমূলক কথা বলে বিদায় নিলাম। আর মনে মনে নিজেকে বিশ্ব বিজয়ী ব্যক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করলাম।

আমি এই বন্ধুকে ভাল ভাল উপদেশ দিলাম ঠিকই কিন্তু তাকে টেনে তোলার জন্য কোনো হাত বাড়ালাম না। কোনো রকমের সহযোগীতা করলাম না। তার আসল সমস্যা কি তা জানতেও চাইলাম না। কারণ আমি মনে করি বন্ধুকে ধার দেয়া শরমের কাজ, তাই এটা করা উচিত না। এছাড়া ধার দিয়ে কোনো বন্ধুকে আমি ছোট করতে চাই না। তার আত্মমর্যাদায় আঘাত করতে চাই না। কেননা আমি ব্যস্ত। মহা ব্যস্ত। আমাকে আরো অর্জন করতে হবে। আরো বড় হতে হবে। আমার সাথে নতুন কিছু মানুষের পরিচয় হয়েছে ব্যবসার সুবাদে, ধনী হওয়ার বদৌলতে। আমি এদের চেয়ে অনেক পেছনে পড়ে আছি। তাই তাদের মতো হতে চাই। এভাবে আরো চাই, আরো দরকার। আমার যে গরীব বন্ধু প্রকৃত অর্থে আমি তার চেয়েও গরীব। কেননা, তার যা আছে তাতেই সে সূখী। আর আমার যা আছে আমি তাতে সন্তুষ্ট্ নয়, সূখীও নয়। আমার আরো চাই, আরো লাগবে।

(চলবে)

সময়ের সেরা প্রশ্ন
১. পিছিয়ে পড়া বন্ধুদের সাথে কেমন ব্যবহার করা উচিত?
২. পিছিয়ে পড়া বন্ধুদের কিভাবে সহযোগীতা করা যায়?

প্রতিটি প্রশ্নের ৫টি বাক্যে উত্তর দিন

বন্ধুদের ব্যাপারে আমার নিজের দুটি উক্তি বা বাণী হল
১. যারা বন্ধু নির্বাচনে ভুল করে তারা উন্নয়নের পথ খুঁজে পায় না।
২. বিপদের সময় যে বন্ধু কাজে আসে না এমন বন্ধুর কোনো প্রয়োজন নেই।

লেখক: মো: নজরুল ইসলাম 
০১৭১৬-৩৮৬৯৫৮


Tuesday, January 1, 2019

www.tkincome.com এর পক্ষ থেকে শুভ নববর্ষ


ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা
আজ পহেলা জানুয়ারি ২০১৯ সাল। রোজ মঙ্গলবার। এই বছরটি মঙ্গলবার দিয়ে শুরু আর শেষও হবে মঙ্গলবার দিয়ে। আশা করছি দুই মঙ্গলবারের মধ্যখানে অবস্থিত গোটা বছরটাই যেন মঙ্গলে মঙ্গলে চলে। মঙ্গল বয়ে আনুক আমাদের প্রত্যেকের জীবনে এই প্রত্যাশা রইল।

২০১৯ সাল সকলের জন্য আনন্দ, উন্নয়ন আর শান্তির বার্তা বহন করে নিয়ে আসুক এই কামনা করি। কোনো অমঙ্গল যেন আমাদেরকে বেষ্টিত করে ফেলতে না পারে।


পুরা একটি বছর বিদায় নিল আমাদের কাছ থেকে। শত চড়াই উতরাই পার করে ২০১৯ সাল হাজির হল আমাদেরকে নববর্ষ স্বরন করিয়ে দিতে। তাই পাঠক কুলের সবাইকে জানাই শুভ নববর্ষ।

মো: নজরুল ইসলাম

Saturday, December 29, 2018

এই ব্লগ সাইটের সদস্যদের জন্য নতুন সুসংবাদ!!!


সাসপেন্ড হওয়া থেকে রক্ষা পেতে এডসেন্স নীতি মেনে চলুন


আপনারাতো অবশ্যই অবগত আছেন যে, যারা Google Adsense এর মাধ্যমে ইনকাম করছেন তাদের অনেকেই Google Adsense এর নীতিমালা না জানার কারণে একাউন্ট হারাচ্ছেন। বাতিল হচ্ছে আপনার মূল্যবান একাউন্ট।

কাজেই Google Adsense এর গোটা নীতিমালা ধারাবাহিকভাবে বাংলায় আপনাদের মাঝে পেশ করব যাতে আপনারা উপকৃত হন। যেহেতু আমি পেশায় ইংরেজি প্রভাষক যেহেতু এই কাজে এগিয়ে আশা আমার কর্তব্যও বটে।

আপনি যখন Google Adsense Account করবেন তখনই Adsense এর সাথে তিনটি শর্তে আবদ্ধ হয়ে পড়বেন।
১. Adsense Terms of Services
2. AdSense Program Policies
৩. the Google Branding Guidelines

এছাড়া এডসেন্স কর্তৃপক্ষ পরিষ্কারভাবে তাদের নীতিমালাতে উল্লেখ করেছেন যে, এডসেন্স নীতিমালা একটি বিশাল ক্ষেত্র যা সব সময় আপডেট হতে থাকবে আর এই আপডেটের খবর রাখার দায়িত্ব আপনার নিজের উপর।
কাজেই বুঝতে পারছেন বিষয়টি আসলেই কষ্টসাধ্য কজ।

আমরা ধীরে ধীরে সব বিষয়ে আলোচনা করব ধারাবাহিকভাবে।

প্রথম শর্ত Adsense Terms of Services

এখন আসুন এই ১ম শর্তের মধ্যে কি কি উল্লেখ আছে সে বিষয় নিয়ে কথা বলব। Read More>>

আরো বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করে আসুন আমাদের অফিশিয়াল সাইটটিতে-



যোগাযোগ
মো: নজরুল ইসলাম
০১৭১৬-৩৮৬৯৫৮
ইমেইল: nazruld@yahoo.com

Adsense Terms of Services একেক দেশের জন্য একেক নীতিমালা তৈরি করেছে। আমরা কেবল বাংলাদেশের নীতিগুলো নিয়ে আলোকপাত করব।

(চলবে)

Wednesday, December 26, 2018

২ ডলার থেকে ১০০ ডলার ইনকাম করুন অনলাইনে (দ্বিতীয় পর্ব)

লেথক: মো: নজরুল ইসলাম দুলু 

অনলাইন থেকে জীবনের প্রথম আয়টি শুরু হউক Google Adsense দিয়ে। Google Adsense এমন কোনো কোম্পানি নয় যে, কিছুদিন Payment দিল তারপর হঠাৎ করে উদাও হয়ে গেল। বরং Google Adsense থেকে উন্নত বিশ্বের লাখ লাখ মানুষ বিশাল অংকের টাকা আয় করছে। যাক সে কথা, আমরা কিভাবে Google Adsense থেকে ইনকাম করতে পারি এটাই এখন আলোচনার মূল বিষয়।
 আপনি যদি Google Adsense থেকে টাকা ইনকাম করতে আগ্রহী হন তাহলে নিচের Tutorialটি মন দিয়ে পড়তে থাকুন-

Google Adsense কি?
Google Adsense is a CPC (cost-per-click) advertising program that allows publishers (anyone wanting to put ads on their websites) to insert a small amount of HTML into their sites and have ads appear that are targeted and relevant to the content of the site.

আমি এখানে আক্ষরিক অর্থ না তুলে ব্যাখ্যামূলক অনুবাদ করতে চাচ্ছি যাতে সবাই এটা ভালভাবে বুঝতে পারেন।

Google Adsense হল Google এরই একটি বিজ্ঞাপন সেকশন যেখানে বিজ্ঞাপন দাতারা তাদের চাহিদামত বিজ্ঞাপন বা ad দিতে পারেন। আর Google কর্তৃপক্ষ তাদের বিজ্ঞাপন বেশি করে view হওয়ার জন্য Click প্রতি কিছু বোনাস viewer দের জন্য বরাদ্ধ করে রেখেছেন।
আমরা যারা বিজ্ঞাপন দাতাদের বিজ্ঞাপনে ক্লিক করি তখনই আমরা বোনাস হিসেবে কিছু টাকা পাই। মূলত এটাই হল Google Adsense থেকে আয়।

এই বিষয়টি আরো অনেক ভাবেই বুঝানো যায়। আমার ব্যাখ্যা যারা বুঝতে সমস্যা হবে আপনারা আরো অনেক লেখা আছে দেখে আসতে পারেন।

Adsense থেকে টাকা ইনকাম করতে কি কি লাগবে?
Google Adsense থেকে টাকা ইনকাম করতে হলে Google Adsense এ থাকতে হবে একটি ভেরিফাইড একাউন্ট।
Google Adsense একাউন্ট আবার দু’রকম:
  1. Google Adsense Hosted verified Account
  2. Google Adsense Non Hosted verified Account
যাক, এ বিষয়টি আলোচনা করতে করতে আমরা পরিষ্কার বুঝে উঠতে পারব।
একাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে Adsense থেকে টাকা ইনকাম করার বিষয়টি ভালভাবে জেনে নিন এবং সুন্দরভাবে আপনার একাউন্ট পরিচালনা করুন যাতে প্রচুর আয় করতে পারেন।

Adsense থেকে টাকা আয় করার পূর্বে নিচের বিষয়ের দিকে ভালভাবে নজর দিতে হবে।
Google Adsense Hosted verified Account হলে নিচের যে কোনো নিয়মে টাকা ইনকাম করতে পারবেন-

* একটি ভালো মানের ফ্রি ব্লগ সাইট থেকে
* একটি YouTube চ্যানেল থেকে
* একটি ফ্রি Admob একাউন্ট থেকে
* এছাড়া চাইলে FaceBook Page তৈরি করেও Google Adsense Hosted verified Account থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

Google Adsense Non Hosted verified Account হলে নিচের যে কোনো নিয়মে টাকা ইনকাম করতে পারবেন-
একটি নিজেস্ব website থেকে
একটি নিজের তৈরি করা apps থেকে
এবার আসুন Hosted verified Account এবং Non Hosted verified Account কি এ সম্পর্কে জেনে নেই।

সহজ ভায়ায় Hosted verified Account থেকে কেবলমাত্র ফ্রি সাইটগুলো থেকে আয় করা যায়। যেমন:
YouTube
Admob
ব্লগ সাইট
FaceBook Page ইত্যাদি।

এবং এই সাইটগুলো থেকে টাকা ইনকাম করলে ১০০ ডলার হলে আপনি পাবেন ৫৫ ডলার আর Google Adsense নিজে রেখে দিবে ৪৫ ডলার।
তার মানে দাড়ালো যে, Hosted verified Account এর আয় থেকে adsense ৪৫% ডলার নিজে রেখে দিবে আর বাকী ৫৫% ডলার আপনি পাবেন।
এদিকে Non Hosted verified Account থেকে আয়ের ৬৮% পাবেন আপনি নিজে আর বাকী ৩২% আয় গুগল নিজে রেখে দিবে। এই আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারলাম যে, Non Hosted verified Account ব্যবহার করলে আমরা অধিক পরিমাণে আয় করকে পারবো।
অপর দিকে Non Hosted verified Account থেকে নিজের বানানো সাইটগুলো থেকে আয় করতে পারবেন।
একটি কথা এখানে উল্লেখ না করলেই নয় যে, নিজের টাকা দিয়ে কোনো ওয়েভ সাইট বা এপস তৈরি করে ইনকাম করতে চাইলে আপনি কোনো ধরনের সমস্যা ছাড়াই এটা করতে পারবেন। আপনার Adsense একাউন্ট সহজে বন্ধ হবে না। একটু ভুল হলেই Adsense আপনাকে বার বার Adsense বন্ধ করে দেবার ভয় দেখাবে না।
যেহেতু ওয়েভসাইটটি আপনার নিজের। তাই কোনো কারণে যদি Adsense আপনার একাউন্ট বাতিল করেও দেয় তখনও আপনি অন্য উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কেননা, একটি ওয়েভ সাইট দিয়ে Adsense ছাড়াও কি পরিমাণ আয় করা যায় তা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।

কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ Tips:
Tips-1
Google Adsense থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। বিষয়টি সঠিক। এতে কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই।
Tips-2
যেহেতু বিষয়টি সত্য তাই মনোযোগ সহকারে কাজ করুন।
Tips-3
কিছুদিন কাজ করে সফল হতে না পারলে কাজ ছেড়ে দিবেন না। বরং আরো বেশি মনোযোগ দিয়ে নির্ভুলভাবে কাজ করুন।
Tips-4
Google Adsense এর আইন মেনে কাজ করুন। কখনো বেশি মুনাফার আশায় বেআইনি কাজ করবেন না। বেআইনি কাজ করলেই Google Adsense আপনার একাউন্ট বাতিল করে দিবে।
Tips-5

Google Adsense এর Term of services ভালভাবে জেনে নিন। তা না হলে আপনার অজান্তেই ভুল করে ফেলবেন আর বাতিল হয়ে যাবে আপনার স্বপ্নের একাউন্ট।

এখন আসুন আয় বাড়াবেন কিভাবে?
এর আগে আপনাদের একটি গোপন সংবাদ দিচ্ছি যে, আমাদের বাংলাদেশে অনেকেই আছে দৈনিক ১০০ ডলার থেকে ১৫০ পর্যন্ত ইনকাম করছেন। এবার আপনি কিভাবে ইনকাম বাড়াবেন এই বিষয়ে আলোকপাত করব-

আপনার যদি ফ্রি ব্লগ সাইট থাকে অথবা নিজের মালিকানাধীন কোনো ওয়েভসাইট থাকে তাহলে ইনকাম বাড়াতে চাইলে-
১. খুবই ভাল মানের Content তৈরি করুন এবং ভূয়া/অহেতুক/মানুষের কাজে আসে না এমন Content তৈরি থেকে বিরত থাকুন।
২. নিজে পরীক্ষা না করে কেবল অন্যের কাছ থেকে শুনে কোনো আর্টিকেল লিখবেন না। মনে রাখবেন আপনার আর্টিকেলের উপর বিশ্বাস করে আমাদের দেশের অনেক সরলমনা ছাত্র/ছাত্রী এমনকি বিভিন্ন পেশার লোক না জেনে-বুঝে কাজ করতে শুরু করেন। অবশেষে অনেক দিন পর বুঝতে পারেন যে, তাদের সময়, শ্রম, মেধা সবই বৃথা হয়ে গেছে। তখন তাঁরা এই লেখককে কেবল গালি-গালাজই করে না বরং অভিশাপ দিতেও পিছপা হন না। কাজেই Referral পাওয়ার জন্য অনর্থক যা কিছু মন চায় এসব লেখা-লেখি করতে যাবেন না।
৩. সর্বদা নতুন কিছু আইডিয়া নিয়ে কাজ করবেন। বিকল্প পদ্ধতিতে কাজ করার মাধ্যমে আপনার সাইটে ভিজিটর বাড়াবেন।
৪. অন্যের কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন ঠিকই কিন্তু কাজ করবেন আপনার চাহিদা মোতাবেক। কারণ আপনার মাঝে যে প্রতিভা লুকিয়ে আছে সেটাকে জাগিয়ে তুলুন। দেখবেন আপনি সফল।
৫. আর বিশেষ একটি কথা হল- ‍‍‍‌‌‌‌‌‌কাজ করেন দৈর্য্যের সাথে, কখনো দৈর্য্য হারাবেন না।
৬. নিজেই নিজের এডে ক্লিক করবেন না। বা অধিক ইনকামের আশায় গ্রুপ করে ক্লিক করার চেষ্টা করবেন না।
বরং ভাল মানের লেখা পাবলিশ করে আপনার সাইটের ভিজিটর বাড়ান। একটি কথা মনে রাখবেন, আপনার প্রতিটি কাজের হিসেব কিন্তু গুগল উন্নতমানের সফটওয়্যার দিয়ে নিরীক্ষণ করছে। তাই গুগলকে ফাঁকি দিয়ে কিছু করতে যাবেন না।

এবার আসুন কাজ শুরু করি।
* প্রথমে Google Adsense এ একাউন্ট করি।
* প্রথমে একটি Gmail Account খুলুন।
* তারপর Adsense ওপেন করে Sign Up এ ক্লিক করুন। এরপর ধাপে ধাপে এগিয়ে যান।

আরো বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করে আসুন আমাদের অফিশিয়াল সাইটটিতে-

যোগাযোগ
মো: নজরুল ইসলাম
০১৭১৬-৩৮৬৯৫৮
ইমেইল: nazruld@yahoo.com



২ ডলার থেকে ১০০ ডলার ইনকাম করুন অনলাইনে (প্রথম পর্ব)

লেখক: মো: নজরুল ইসলাম দুলু
অনলাইনে ইনকাম করতে চাইলে নতুনদের জন্য যা যা করণীয়-
১. একটি কম্পিউটার ও একটি মডেম থাকতে হবে। মডেম না থাকলে মোবাইল দিয়ে ইন্টারনেট কানেকশন করা যেতে পারে। বা সরাসরি মোবাইলে ইনকাম করতে পারবেন।
২. কাজ করার জন্য প্রতিদিন অন্তত ১ ঘন্টা সময় থাকতে হবে। এবং কাজে ফাঁকি না দিয়ে দৈনিক কাজ করতে থাকবেন।
৩. যে সাইটগুলোতে কাজ করবেন সেগুলো অবশ্যই লিগেল, গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বস্ত হতে হবে। এটি অনলাইন ইনকামের অতি মূল্যবান একটি কথা বা অনলাইন আয়ের মূলমন্ত্র।
৪. রাতারাতি বড়লোক হবার স্বপ্ন দেখা চলবে না। আস্তে আস্তে আয়ের গতি বাড়বেই। এতে হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই।
৫. যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অনলাইনের কাজ শিখতে হবে এবং টাকা ইনকাম ও টাকা উত্তোলনের নিয়ম-কানুন জানতে হবে।
৬. প্রতিটি অনলাইন ইনকামকারীর একটি নিজস্ব ওয়েভসাইট অথবা ফ্রি ওয়েভসাইট অথবা ফ্রি ব্লগ সাইট থাকা স্থায়ী ইনকামের জন্য জরুরী।
৭. প্রতিটি অনলাইন ইনকামকারীর একটি করে Gmail একাউন্ট, একটি করে YouTube Channel, একটি করে Admob একাউন্ট ও একটি করে FaceBook Page থাকা একান্ত প্রয়োজন।
৭.  প্রত্যেক ইনকামকারীকে দৈর্য্যশীল ও আত্ববিশ্বাসী হওয়া চাই, নইলে হতাশ হয়ে পড়তে পারেন অনলাইনের এই বিশাল আয়ের জগতে।

অনলাইন Earnings জগতে আমাদের কি কি থাকা দরকার?
অনলাইনের এই আয়ের জগতে প্রতিষ্টিত হওয়ার গোপন চাবি তো আপনারই হাতে। এখানে একটি কথা না বলে পারছি না আর তা হলো অনলাইনে কাজ করে বর্তমানে শতকরা প্রায় ৫০/৬০ জন ব্যক্তিই সফল হচ্ছেন। এজন্য লাগবে আপনার পরিশ্রম, মেধা, আত্মবিশ্বাস, দৈর্য্য ও ভাগ্য। অনলাইনে কাজ করে কিভাবে প্রতিষ্টিত হতে পারবেন আজ তারই একটি নির্ভরযোগ্য আলোচনা করব পাঠকদের জন্য।
প্রতিটি অনলাইনের আয় শুরু হয় খুবই অল্প দিয়ে। আসুন কিভাবে এই অল্প আয়কে বিশাল আয়ে পরিণত করতে পারি সেই গোপন রহস্য জেনে নেই। আর অনলাইনের ক্যারিয়ার জীবনকে প্রতিষ্ঠিত করতে মনোযোগী হই।

নিচে আপনাদের আত্ববিশ্বাস বাড়ানোর জন্য কয়েকটি কার্যকরি কৌশল Point আকারে তুলে ধরছি-

অনলাইনের কাজকে একটি চাকরি মনে করুন
একজন লোক ক্লাস ওয়ান থেকে এমএ পাস করতে কমপক্ষে সময় লাগে ১৭-১৮ বছর। তারপর চাকরি পেতে হলে আরো যে কত দিন অপেক্ষা করতে হয়, নেতাদের পিছে পিছে ধরনা দিতে হয় কিংবা ঘুষের টাকা হাতে নিয়ে অনিশ্চিত পথে হাঁটতে হয় তা তো সবারই জানা। তারপর ভাগ্য আপনার ফেভারে থাকলে চাকরি পাবেন কিন্তু বেতন তো মনের মতো না। আপনি নিজেকে বুঝালেন, যাক, একটু সবর রাখি, পরে হয়ত আরো ভাল কিছু পাব। এইভাবে অনেকেই জীবন শেষ করে দেন কেবল আশায় আশায়।
আর আপনি যদি অনলাইনে কাজ করে মাত্র ৩-৪ মাসে রাতারাতি বড়লোক হতে চান এটা কি যুক্তিসঙ্গত চিন্তা? বিষয়টি একটু ভেবে চিন্তে দেখতে অসুবিধা কোথায়? কাজেই আপনার অনলাইনের কাজকে একটি গুরুত্বপূর্ণ চাকরি ভেবে দৈনিক কাজ করে যান বিরামহীনভাবে।

সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা করুন
সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা আপনার কাজের গতিকে করবে গতিশীল এবং আয়ের পরিমাণ হবে আশানুপাত। কোন সময়ে কোন কাজ করবেন তার একটি বিজ্ঞানসম্মত রুটিন তৈরি করুন আর আপনার মূল্যবান সময়কে কাজে লাগান। মনে রাখবেন, Time is money. ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে- Time and tide waits for none. সময় ও স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না।

সহযোগী দল বা বন্ধু তৈরি করুন
যৌথ প্রয়াস সব সময় কাজের গতিকে করে ত্বরান্বিত। একার পক্ষে যা সম্ভব নয়, সমবেত প্রচেষ্টায় তা হয়ে উঠে সহজ। মনে রাখবেন অনলাইন আয়ের একটি বিরাট অংশ পূরণ হয় গ্রুপ তৈরি ও যোগাযোগের মাধ্যমে। একে অপরের সহযোগীতার হাত সম্প্রসারিত করুন এতে উভয়েরই মঙ্গল অনিবার্য।

ধৈর্য্য ধারন করুন
অনলাইনের কাজ করতে হলে আপনাকে খুবই ধৈর্য্যশীল হতে হবে। ইংরেজিতে বলতে গেলে বলতে হয়- “Patience is the key to success specially for Online Earnings.” 
অতি গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো অনলাইনে দৈর্য্যসহকারে মাত্র ৬-৯ মাস কাজ করুন তারপর হিসেব মিলিয়ে দেখুন আপনার জীবনে নতুন একটি অধ্যায় সুচিত হবে যা আজীবনের জন্যই উম্মোক্ত থাকবে। আপনি যদি বিদেশেও চলে যান, আপনার আয় কখনো বন্ধ হবে না। এমনকি বিদেশে পাড়ি দিলে আপনার অনলাইনের ইনকাম আরো দ্বিগুন হয়ে যাবে, এটাতো সবাই-ই জানেন। কাজেই মাত্র ৪/৫ টি মাস অনলাইনে কাজ করে আজীনের জন্য Passive Income এর পথ সুগম করে নিন।

আত্মবিশ্বাসী হউন
আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে, এরকম মনোভাব নিয়ে কঠোর পরিশ্রম, অধ্যাবসায় ও অনুশীলনের দ্বারা বহু অসাধ্য কাজও অনায়াসে সমাধান করা যায়। অনুশীলন, অধ্যাবসায় ও প্রচেষ্টার মাধ্যমে স্মৃতিশক্তি পর্যন্ত অর্জন করাও সম্ভব। যার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন বিংশ শতাব্দীর প্রতিভাধর বিজ্ঞানী আইন স্টাইন যিনি জার্মানীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মা সঙ্গীত প্রিয় ছিলেন ফলে মায়ের উৎসাহেই তিনি ৬ বছর বয়সে বেহালা বাজাতে শিখেছিলেন। লেখাপড়ায় খুবই দুর্বল হওয়ায় ৯ বছর বয়সেও তিনি স্কুলে ভর্তি হতে পারেননি। ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্য লাভের জন্য তাকে দু’দুবার ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয়েছিল। ডিগ্রী পরীক্ষায় কোনো রকমে পাশ করতে তাকে অমানুষিক পরিশ্রম করতে হয়েছিল। স্মৃতি শক্তির স্বল্পতা হেতু তিনি স্কুলে চাকরি জোটাতে ব্যর্থ হলেন। তারপর তিনি স্মৃতি শক্তি বাড়ানোর জন্য স্বচেষ্ট হলেন। ক্রমাগত অনুশীলন ও অধ্যাবসায়ের ফলে অবশেষে স্বরণ শক্তি বাড়াতে সক্ষম হলেন। আর পদার্থ বিজ্ঞানে অর্জন করলেন নোবেল পুরষ্কার।

মনে রাখতে হবে বহুবার ব্যর্থতার সিড়ি বেয়েই সাফল্যের দরজায় পৌছতে হয়। এভারেষ্ট বিজয়ের কথাই ভাবুন। দীর্ঘ ২২ বছর অভ্যাহত প্রচেষ্টার পর দুর্গম গিরিশৃঙ্গ জয় করেছিলেন এডমান্ড হিলারী ও তেনজিং। তার পূর্বে এই রেকর্ড করতে গিয়ে ১৬ জনের প্রাণ দিতে হয়েছিল। উপলব্দি করুন এই গিরিশৃঙ্গ জয় করতে কত দু:সাহসিক অভিযানের দরকার হয়েছে।

অধ্যাবসায়, পরিশ্রম, আত্ববিশ্বাস ও সহিষ্ণুতা ছাড়া কেইবা সাফল্য লাভ করতে পেরেছে?
নিউটন বলেছিলেন, “ আমার আবিষ্কারের কারণ আমার প্রতিভা নয়। বহু বছরের পরিশ্রম ও নিরবিচ্ছিন্ন চিন্তার ফসল। যখনই যা আমার মনের সামনে এসেছে আমি শুধু তারই মিমাংশায় ব্যস্ত থাকতাম। ফলে অস্পষ্টতা থেকে ধীরে ধীরে স্পষ্টতার মধ্যে উপস্থিত হয়েছি।‍‌‍”
 দার্শনিক ইয়ং বলতেন “ মানুষ যা পেরেছে, মানুষ তা পারবে।”

 নিজেকে সুস্থ রাখুন:
জীবনকে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রয়োজন সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্য। নিয়মিত ব্যায়াম, পরিমিত ঘুম, পরিমিত পুষ্টিকর খাবার সুস্বাস্থ্যের জন্য অতিব জরুরী।
সুস্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বলতে গেলে কবি নির্মলেন্দু গুণের কথাটি খুবই মনে পড়ে। তিনি বলেছিলেন,
“আকাশের সূর্যটা যদি তুমি ছুঁতে চাও, স্বাস্থ্যটা ভালো করো এখনই শুতে যাও। ঘুম যদি ভালো হয় স্বাস্থ্যটা ফুটবে, সূর্যের সাথে সাথে ঘুম থেকে উঠবে।”

আর ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে- Early to bad and early to raise makes a man healthy,  wealthy and wise. অর্থাৎ সকাল সকাল ঘুমিয়ে যারা সকাল সকাল উঠে, স্বাস্থ্যবান, ধনী আর বিজ্ঞ তারাই বটে।

যোগাযোগ
মোবাইল: ০১৭১৬৩৮৬৯৫৮

Monday, December 17, 2018

Sign Up Bonus For New Members
tkincome.com ডিসেম্বর মাসের ১৫ তারিখ হতে ৩১ তারিখ পর্যন্ত ধামাকা অফারের আয়োজন করেছে। উক্ত সময়ের মধ্যে কোনো সদস্য Sign Up করলে Sign Up প্রতি ১০ টাকা Bonus।

কাউকে নিজের Referral Link দিয়ে জয়েন করালে ৩ টাকা বোনাস পাবেন। ইনকাম করুন যত বেশি তত।

৩০০ টাকা Balance হলেই Withdraw করতে পারবেন। Withdraw করার ৪৮ ঘন্টার মধ্যে Payment পাঠিয়ে দেয়া হবে।

বিকাশ/রকেট/ব্যাংক Account এর মাধ্যমে Payment দেয়া হবে।

সর্বদাUpdate নিউজ পেতে চাইলে আমাদের FaceBook Page এ লাইক দিয়ে রাখেন।

আমাদের FaceBook Pageটি উপরে বাম দিকে দেখতে পাবেন। অথবা নিচের লিংকে ক্লিক করে লাইক দেন।


এখানে ক্লিক করে লাইক দিন।
Sign Up Bonus For New Members
tkincome.com ডিসেম্বর মাসের ১৫ তারিখ হতে ৩১ তারিখ পর্যন্ত ধামাকা অফারের আয়োজন করেছে। উক্ত সময়ের মধ্যে কোনো সদস্য Sign Up করলে Sign Up প্রতি ১০ টাকা Bonus।

কাউকে নিজের Referral Link দিয়ে জয়েন করালে ৩ টাকা বোনাস পাবেন। ইনকাম করুন যত বেশি তত।

৩০০ টাকা Balance হলেই Withdraw করতে পারবেন। Withdraw করার ৪৮ ঘন্টার মধ্যে Payment পাঠিয়ে দেয়া হবে।

বিকাশ/রকেট/ব্যাংক Account এর মাধ্যমে Payment দেয়া হবে।

সর্বদাUpdate নিউজ পেতে চাইলে আমাদের FaceBook Page এ লাইক দিয়ে রাখেন।

আমাদের FaceBook Pageটি উপরে বাম দিকে দেখতে পাবেন। অথবা নিচের লিংকে ক্লিক করে লাইক দেন।


এখানে ক্লিক করে লাইক দিন।

Tuesday, December 11, 2018

FaceBook ব্যবহারকারীদের জন্য সুসংবাদ

FaceBook Page
১৬ মে ২০১৭ ইং তারিখে FaceBook কর্তৃপক্ষ FaceBook Page Monetization on করার মাধ্যমে  সরাসরি ইনকামের ব্যবস্থা করে দেয়।
কিভাবে আপনার FaceBook Page Monetization on করবেন এ বিষয়ে বিস্তারিত একটি Tutorial আপনাদের মাঝে পরে উপস্থাপন কবর।
কাজেই আজ কেবল FaceBook Page তৈরি করার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব।
FaceBook ব্যবহারকারীদের জন্য সুসংবাদ
এখন থেকে আপনি FaceBook ব্যবহার করে Unlimited Passive ইনকাম করতে পারবেন। আসুন কিভাবে FaceBook ব্যবহার করে ইনকাম করা যায় তা জেনে নেই।
FaceBook ব্যবহার করে ইনকাম করতে চাইলে প্রথমে আপনার একটি FaceBook Page থাকতে হবে। যদি আপনার একটি FaceBook Page আগে থেকেই তৈরি করা থাকে তো আপনি এক ধাপ এগিয়ে আছেন।
তাই আপনি এখন কি কি করবেন এই বিষয়ে পরবর্তিতে একটি Tutorial বানাবো আপনাদের জন্য। আর যাদের FaceBook Page নেই আসুন আজ আমরা কিভাবে একটি FaceBook Page তৈরি করা যায় তা জেনে নেই।
প্রথমে আপনার FaceBook এ প্রবেশ করেন। তারপর Create এ ক্লিক করেন।
তারপর page এ ক্লিক করেন।
page এ ক্লিক দিলে যে পাতাটি আসবে সেখানে ২টি অপশন থাকে
Business or Brand
Community or public figure
এই ২টি অপশনের একটির নিচে Get Started এর উপর ক্লিক করে আপনার page এর নাম দিবেন আর Category সিলেক্ট করবেন।
পরের স্টেপে Profile picture দিবেন
এর পরের স্টেপে Cover picture দিবেন। ব্যস আপনার page রেডি।
আরো বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করে আসুন আমাদের অফিশিয়াল সাইটটিতে-


যোগাযোগ
মো: নজরুল ইসলাম
০১৭১৬-৩৮৬৯৫৮
ইমেইল: nazruld@yahoo.com